যেকোন বইয়ের ফ্রি পিডিএফ পেতে অনুগ্রহ করে আমাদের PDF Download সেকশনটি ভিজিট করুন। প্রতিনিয়ত নতুন নতুন বইয়ে সাজানো হচ্ছে আমাদের এই অনলাইন পাঠশালা। সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
বইয়ের নাম : ইডিপাস
লেখকদের নাম : সফোক্লিস
অনুবাদকের নাম : সৈয়দ আলী আহ্সান
মুদ্রিত মূল্য : ১০০৳
পৃষ্ঠা সংখ্যা : ৬৪ টি
প্রকাশনীর নাম : আহমদ পাবলিশিং হাউস
রিভিউ করেছেনঃ Md Taiyabul Islam Sovon
কোনো মরণশীল মানুষকে বলো না সুখীজন,
যতক্ষণ না সে দুঃখ বিনা পার করে মহাবিপদ সংকুল এই পার্থিব জীবন।
থিবি রাজ্যের রাজা ইডিপাস। হঠাৎ তাঁর রাজ্যে দেখা দেয় মহামারী। জরা, মরা সবাই দেখা দেয়। গর্ভবতী নারী এবং পশুরা মৃত সন্তান জন্ম দেয়। ফসলও অব নষ্ট হয়ে যায়। এমন সময় রাজ্যের সকল প্রজা এসে হাজির হয় রাজা ইডিপাসের নিকট।
তাঁরা রাজাকে বলেন হে রাজ্যাধিপ। আপনি আমাদের এই বিপদ থেকে রক্ষা করুন। আপনি এর আগেও আমাদের রক্ষা করেছেন স্ফিংস এর বিভীষিকা থেকে। যে মানুষকে ধাঁধার চক্করে ফেলে হত্যা করতো। তা-ই আপনিই পারেন আমাদের এই আপদ থেকে রক্ষা করতে।
তখন ইডিপাস বলেন তোমরা কি ভেবেছো আমি বসে আছি! না আমি বসে নেই। আমি ক্রিয়নকে মন্দিরে পাঠিয়েছি। ও নিশ্চয়ই কেনো সংবাদ নিয়ে আসবে দেবতাদের থেকে। একসময় ক্রিয়ন আসে খবর নিয়ে এবং সে জানায় যে, দেবতারা জানিয়েছে আমাদের আগের রাজা লেয়াসের হত্যাকারি লালিত-পালিত হচ্ছে আমাদেরই থিবি নগরীতে। দেবতাদের আদেশ হয় ওকে হত্যা করতে হবে নতুবা নির্বাসন দিতে হবে তবেই এই মহামারী থেকে মিলবে মুক্তি।
কিন্তু দেবতারা ঐ হত্যাকারিকে সনাক্তকরণ কোনো সংকেত দেয়নি। যাঁর ফলে ঘটনাটি হয়ে পড়ে ঘোলাটে। রাজা ইডিপাস নিজেই নামেন এই হত্যাকাণ্ডের তদন্তে! একসময় তার দরবারে আসেন ত্রিকালদর্শী পুরোহিত টিরেসিয়াস। টিরেসিয়াস ছিলেন অন্ধ কিন্তু তিনি ত্রিকাল দেখতে পারেন।
রাজার দরবারে এসে টিরেসিয়াস লেয়াসের হত্যা সম্পর্কে কিছু বলতে রাজি হয় না। কারণ তিনি বলেন আমি এই সত্যি বললে তোমাদের আরও বিপর্যয় হবে! কিন্তু ইডিপাসের তাড়নায় তিনি বলতে বাধ্য হলেন। তিনি যা বললেন তাতে সবারই পিলে চমকে উঠে! তিনি বলেন আগের রাজা লেয়াসের হত্যাকারী আর কেউনয় সে হলো স্বয়ং রাজা ইডিপাস নিজেই!
ইডিপাসসহ রাজ্যের কেউই এই কথা বিশ্বাস করে না। কিন্তু ইডিপাসের মনে কেমন একটা খটকা লাগে এবং ইডিপাস ছিলেন সত্যান্বেষী! তাই সে তাঁর স্ত্রী জোকাস্টার নিকট যায় এবং আগের রাজা লেয়াসের হত্যা সম্পর্কে বিস্তারিত জিজ্ঞেস করে!
আরও পড়ুনঃ পদ্মাবতী কাব্য PDF রিভিউ | সৈয়দ আলী আহসান | Alaol Padmavati
জোকাস্টা ছিলো থিবির আগের রাজা লেয়াসের স্ত্রী! স্ফিংস এর বিভীষিকা থেকে রক্ষার উপায় জানতে তিনি দেবী ডেলফির মন্দিরে যাত্রা করেন। পথিমধ্যে তিনি ডাকাত দলের হাতে নিহত হয়! লেয়াসের দলের সবাই মৃত্যুবরন করে শুধু একজন মেষপালক ছাড়া! একদিকে স্ফিংসের বিভীষিকা অন্য দিকে থিবি রাজা শূন্য! এমন সময় আগমন ঘটে ইডিপাসের, সে স্ফিংসের ধাঁধার উত্তর দিয়ে তার ক্ষমতা খর্ব করে থিবির জনগণকে রক্ষা করে। জনগণ তাই খুশি হয়ে ইডিপাসকে রাজা হিসেবে গ্রহণ করে। ইডিপাস তখন সেসময়ের গ্রীক নিয়মানুসারে মৃত রাজার স্ত্রীকে নিজের স্ত্রী হিসেবে গ্রহণ করে!
ইডিপাসকে জোকোস্টা লেয়াসের হত্যা সম্পর্কে বিস্তারিত বলে! তখন ইডিপাস ঐ মেষপালকের খোঁজ করে, যে লেয়াসের হত্যার সময় একমাত্র জীবিত ব্যক্তি।
এ-ই সময় করিন্থ রাজ্য থেকে একজন দূত আসে ইডিপাসের নিকট করিন্থ রাজ পলিবাসের মৃত্যু সংবাদ নিয়ে এবং ইডিপাসকে করিন্থের রাজ্যভার গ্রহনের জন্য সংবাদ দিতে। ইডিপাস ছিলেন করিন্থ নগরীর রাজকুমার! একদিন তাদের এক রাজ অনুষ্ঠানে একজন মদ্যপ লোক বলে উঠে ইডিপাস জারজ সন্তান বা রাজা পলিবাসের সন্তান না!
অনুষ্ঠান শেষে ইডিপাস নিজের পিতামাতার নিকট যায় এবং তাদেরকে এই ব্যপারে জিজ্ঞেস করে কিন্তু তারা তা অস্বীকার করে। কিন্তু ইডিপাসের মনে খটকা লেগে থাকে। তাই সে সত্য জানতে দেবতার মন্দিরে যায়। সেখানে সে উল্টো একটা ভবিষ্যতবাণী শুনে আসে। সেই ভবিষ্যতবাণীতে বলা হয় যে, “ইডিপাস পিতৃহন্তা হবে এবং মায়ের শয্যাশায়ী হবে কিংবা বিয়ে করবে!”
এ-ই বাণী শুনে ইডিপাস আর করিন্থে ফিরে যেতে চায় না সে অন্য রাজ্যের দিকে চলতে থাকে। পথিমধ্যে তার সাথে একদল আরোহীর সংঘর্ষ হয় এবং ইডিপাস তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে! যুদ্ধে ইডিপাস জয়ি হয় এবং ঐ আরোহীদের মধ্যে একজন ছাড়া বাকি সবাই মারা পড়ে। বেঁচে যাওয়া লোকটি পালিয়ে যায়।
ঘটনাক্রমে ইডিপাস এসে পৌঁছে থিবি নগরীতে এবং স্ফিংস এর ধাঁধার উত্তর দিয়ে হয়ে যায় থিবির রাজা। করিন্থের দূতকে ইডিপাস তার শোনা দেবতাদের ভবিষ্যতবাণীর কথা বললে, সে দূত জানায় ইডিপাস পলিবাসের সন্তান নয়, তাকে ঐ দূত থিবির এক মেষপালকের থেকে নিয়ে পলিবাসের হাতে দেয়। পলিবাস দম্পতি ছিলেন নিঃসন্তান তাই তাঁরা ইডিপাসকে লালন পালন করে নিজেদের পুত্রের মতো করে!
এভাবেই একের পর এক ঘটনার জট খুলে ইডিপাস জানতে পারে যে, সে থিবির রাজা লেয়াস এবং রাণী জোকাস্টার সন্তান। তার হাতেই তার পিতার মৃত্যু হয় এবং সে নিজের মাকে বিয়ে করে। সব সত্যি জানার পর জোকাস্টা আত্মহত্যা করে আর ইডিপাস নিজের চোখ অন্ধ করে ফেলে। ক্রিয়নের হাতে নিজের সন্তানদের এবং রাজ্যের দায়িত্ব দিয়ে তাকে নির্বাসনে পাঠানোর কথা বলে!
পাঠ প্রতিক্রিয়া :
রাজা ইডিপাস নাটকটি গ্রীক নাট্যকার সফোক্লিস রচিত একটি ট্রাজেডি রচনা। আমরা জানি যে ট্রাজেডি রচনাকে দুভাগে ভাগ করা হয়েছে, গ্রীক ট্রাজেডি ও শেক্সপীয়রীয় ট্রাজেডি!
গ্রীক ট্রাজেডির অন্যতম প্রধান গুণ তা হলো নিয়তি নির্ভর! এই ধারায় মানুষের গুণকীর্তন করা হলেও সে নিয়তির হাতে বাঁধা! যতই সে চেষ্টা করুক নিজের নিয়তিকে খণ্ডাতে পারে না মানুষ। এই ধারায় মানুষকে দুর্জয় রূপে রূপান্তর করা হলেও শেষে তাকে নিয়তির হাতে বাঁধা পড়তেই হয়!
আমরা এই নাটকে ইডিপাসকে একজন ন্যায়পরায়ন এবং প্রজাহিতৈষী শাসকরূপে দেখি। ইডিপাস ছিলেন সত্যান্বেষী, যে কোনো সত্য সে মেনে নিতে প্রস্তুত ছিলো যা আমরা তার চরিত্রে শেষ পর্যন্ত লক্ষ্য করি।
বিঃদ্রঃ এই বইটি আমার পাঠ্য হওয়ার কারণে বইটিতে বর্ণিত কাহিনীটা আমি পুরোপুরি তুলে দিয়েছি সংক্ষিপ্ত আকারে! যাতে পরবর্তী সময়ে আমি যদি বইটি আবারও পড়ার সুযোগ না পাই তাহলে অন্তত এই পর্যালোচনা দেখে কাহনী সর্ম্পকে ধারণা নিতে পারি সহজেই!
আরও পড়ুনঃ সিক্রেটস অব জায়োনিজম বই PDF রিভিউ Secrets of Zionism Bangla
অভিশাপ, থীবস্ এর রাজা ঈডিপাস!
চরিত্রঃ ইডিপাস (রাজা)
জিয়াসের পুত্রঃ (পুরোহিত)
জোকান্তাঃ (রাণী)
ত্রীয়নঃ (জোকান্তের ভাই)
আন্তিগোনেঃ (রাজার কন্যা)
রিভিউ করেছেনঃ সিহাব উদ্দীন
প্লেগ রোগের কারনে সমস্ত রাজ্য অস্থির, অলিভ গাছের শাখা-প্রশাখা নিয়ে প্রজারা হাজির ইডিপাস এর কাছে, আপনি যদি এ রাজ্য শাসন করতে চান সুখে শান্তিতে তাহলে যত্ন করুন প্রজাদের!
★★অভিশাপঃ রাজা লায়াস হত্যা (ডেলফি যাওয়ার সময় জলদস্যুরা হত্যা করে)
★★পরিত্রানঃ হত্যাকারী রাজ্যে ধরে এনে নির্বাসনে দিলে রাজ্য কলুষমুক্ত হবে।
★ ইডিপাস প্রশ্ন করে এতোদিন কেনো হত্যাকারীকে খোঁজা হয় নি?
ক্রীয়নঃ রহস্যময় স্ফিংস আমাদের বলেছিল, অজানিত রয়ে যাক এ ঘটনা; এখন ভবিষ্যতের কথা ভাব।
ইডিপাসঃ ” যে ব্যাক্তি নরহত্যার মত কোন পাপকর্ম করতে সংকোচবোধ না করে সে কখনো অভিশাপের কথা ভয় করবে না”।
তেরেসিয়াসঃ আমি বলছি যে তুমিই সেই হত্যাকারী যাকে তুমি খু্ঁজে চলেছ।
“সত্যের মধ্যে শক্তি থাকলে, কথা বলতে সাহস লাগে না” (তেরে)
★★★ইডি তুমি একদিন জানতে পারবে যার সাথে তুমি সংসার করে চলেছো সে তোমার মাতা এবং তোমার সন্তানের জন্মদাতা।
ইডি ক্রোধে অগ্নিশর্মা, তবে অহংকার মানুষকে অত্যাচারী করে তোলে, ইডি অবগত ছিলো না!
★★★ হে খ্যাতনামা ইডিপাস, যে উদার আরামদায়ক শয্যায় একদিন তুমি শিশুরুপে লালিত হও সেই শয্যাকেই তুমি কিরুপে দাম্পত্যশয্যায় পরিনত করো? হে হতভাগ্য, যে গর্ভে তোমার পিতা একদিন সন্তান উৎপাদন করেন সেই গর্ভে তোমাকেই বা কিভাবে এতদিন ধরে নীরবে অপ্রতিবাদে সহ্য করে তোমার ঔরসজাত সন্তান ধারন করল?
★ইডি ত্রীয়ন এর কাছে তার সন্তানের দায়িত্ব দেয় শেষ অংশে!
সুতরাং, যেহেতু আমরা জীবনের শেষ দিনের কথা জানতে পারি না, জীবন পথের প্রান্তবিন্দুকে কখনো দেখতে পাই না, সেহেতু যতদিন না কোন মানুষ তার জীবনের শেষ সীমানা দুঃখহীন অবস্থায় অতিক্রম করতে পারছে ততদিন তাকে আমরা কখনই প্রকৃত সুখী বলব না!
আরও পড়ুনঃ মেঘদূত কালিদাস PDF | Meghdoot Kalidas Bengali English Sanskrit
//রাজা ইডিপাস, সফোক্লিও//
[অলঙ্ঘনীয় নিয়তির এক গ্রিক ট্রাজেডি]
রিভিউ করেছেনঃ Abu Bokkor Shiddik
রাজ্যের নাম থিবেস, রাজা লাইয়াস এবং রানী জোকান্তা। রাজ্যে সুখ-শান্তির অভাব ছিল না। কিন্তু রাজা-রানীর মনে একটাই কষ্ট, তাদের কোনো ছেলে মেয়ে নাই। একদিন রাজা ভবিষ্যৎ বাণী শোনার জন্য ডেলফির মন্দিরে গেলেন। সেখানে পুরহিত বললেন, রাজার ছেলে না হওয়াই রাজার জন্য মঙ্গল। কারণ, নিয়তি বলে রাজার ছেলে হলে সে রাজাকে হত্যা করবে এবং রানিকে বিয়ে করবে, যা মহাপাপ! দূর্ভাগ্যবশত এক বছর পর রানির কোলে জন্ম নিলো এক ফুটফুটে ছেলে। রাজা এক মেষপালককে হুকুম দিলেন বাচ্চাকে জঙ্গলে নিয়ে হত্যা করতে।
কিন্তু, মেষপালক রাজকুমারের সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে তাকে হত্যা না করে পাশের রাজ্য কারিন্থের এক মেষ পালককে দিয়ে দেয়, এই ভেবে যে সে যেনো আর কখনো থিবেসে ফিরতে না পারে। পরবর্তীতে কারিন্থের রাজা শিশুটিকে দত্তক নেন, নাম দেন ইডিপাস, এবং নিজের পুত্র হিসেবে বড় করে তোলেন। ইডিপাসের একদিন এক মাতালের সাথে কথা কাটাকাটির সময় মাতাল তাকে বলে সে তার বাবা মায়ের মতো দেখতে নয় কেনো? সে কি আসলেই তাদের সন্তান?
তখন ইডিপাসের মনেও সন্দেহের উৎপত্তি হলো। সে সন্দেহ দূর করার জন্য ডেলফির মন্দিরে গেলো। সেখানে সে নিজের নিয়তির বিষয়ে জানতে পেরে আর রাজ্যে ফিরে নাই। পথে পথে ঘুরতে ঘুরতে এক বৃদ্ধ রাজার রথের সামনে পরলো। রাজা তাকে পথ থেকে সরে দাড়তে বললেও সে সরে দাড়ালো না। যার ফলে এক সময় রাজার সাথে ইডিপাসের দ্বন্দ্ব যুদ্ধ হলো। এক সময় ইডিপাস সেই রাজাকে হত্যা করে ফেললো। তারপর সে রাজ্যে ঢুকল। সেই রাজ্যে এক দৈত্যের ভিষণ উপদ্রব ছিল, যে কিনা লোকজনকে প্রশ্ন করতো এবং কেউ উত্তর দিতে না পারায় দৈত্য সবাইকে মেরে ফেলতো। ইডিপাস দৈত্যের প্রশ্নের উত্তর দিলো। তখন দৈত্য আত্মহুতি দিলো।
রাজ্যের সবাই ইডিপাসের উপর খুশি হয়ে, তাকে রাজা হিসেবে বরণ করে নিলো। প্রথা অনুযায়ী ইডিপাস বিধবা রানীকে বিয়ে করলো। ইডিপাসের সতেরো বছর রাজ্যের সকলে অনেক সুখে শান্তিতে বসবাস করলো। এই সতেরো বছরে ইডিপাসের দুইটা ছেলে এবং একটা মেয়েও জন্ম নিলো।
সোতেরো বছর পর রাজ্যে দেখা দিলো অসুখ, বিসুখ, দুর্বিক্ষ ইত্যাদি ইত্যাদি। রাজ্য এতো অশান্তি কারণ জানার জন্য ইডিপাস যখন বিজ্ঞদের কাছে জানতে চাইলো তখন তারা বললো এই রাজ্যে এক মহা পাপী আছে যার কারণে এতোকিছু। পরবর্তীতে ইডিপাস বুঝতে পারলো মহাপাপী আর কেও না সে নিজেই। সে নিয়তির হাত থেকে পালিয়ে থাকতে চাইলেও নিয়তি থেকে সে পালাতে পারে নাই। তারপর রানী অপমানে-লজ্জায়-কষ্টে আত্মহত্যা করলো। আর ইডিপাস, সে নিজের চোখ উপরে ফেললো রানীর মাথা বাধার ক্লিপ দিয়ে। এরপর ইডিপাস জীবনের বাকি অংশ নিজেকে নির্বাসিত করেন এথেন্সের এক বনানীতে।
বি.দ্রঃ গল্পটা একটা উপকথা হলেও সত্যি হচ্ছে এই “নিয়তি আসলেই অলঙ্ঘনীয়”।
আরও পড়ুনঃ হ্যামলেট শামসুর রাহমান | শেক্সপিয়ারের নাটকের বাংলা অনুবাদ PDF